সাবিলা নূর একটা ছবি দিয়ে লিখেছে এক ফালি নরম রোদ। সেই পোস্ট আবার সাজেশন হিসেবে এক সূর্য গবেষকের টাইমলাইনের ফিডে গিয়ে হাজির।
গবেষক সাহেব তো বিরাট চিন্তায় হতাশায় নিমজ্জিত হয়ে গেলেন। সব বাদ দিয়ে তিনি ভাবছেন, তৃতীয় বিশ্বের একজন মানুষ, যার পেশা মডেলিং, রোদ গবেষণার সাথে যার মিনিমাম সম্পর্ক নেই, সে কীভাবে রোদ টিপে দেখলো!
তিনি এই নরম রোদের ব্যাপারটা আর নিতে পারলেন না। জীবনভর রোদ নিয়ে গবেষণা করে একদিনের জন্য রোদ টিপে দেখার চান্স পেলেন না, এই হতাশা তাকে কুরে কুরে খাচ্ছিলো।
বিজ্ঞানী সাহেব ঢাকার ফ্লাইট বুকিং দিলেন আগে। পরে সাবিলার সাথে এপয়েন্টমেন্ট নিলেন।
এদিকে সাবিলার পিএস এপয়েন্টমেন্ট ফিক্স করার সময় ভেবেছে ইউএস থেকে ফোন করা ব্যক্তি একজন প্রযোজক হবেন নিশ্চয়। এছাড়া আর কী-ই বা কারণ থাকবে সাত সমুদ্র তেরো নদী পাড়ি দিয়ে উড়ে এসে ম্যাডামের সাথে একজন ধনকুবেরের সাক্ষাৎ করার!
আমি আর সেই পিএস টং দোকানে চা খাচ্ছিলাম। ওর কথা শুনে ওর নিকট ভবিষ্যত নিজের চোখে দেখতে পাচ্ছিলাম। বললাম ভাই, চায়ের বিলটা দিয়ে দিয়েন, আজ আশি, বেঁচে বর্তে থাকলে আবার দেখা হবে। টাটাবাইবাই!!